January 23, 2025, 3:37 pm

বিজ্ঞপ্তি :::
Welcome To Our Website...
শিরোনাম ::
সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটিকে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের অভিনন্দন আকাশ চৌধুরী সম্পাদিত ‘বিজয় চিরন্তন’বেরিয়েছে ওসমানী হাসপাতালের নার্স আছমা আলহারামাইন থেকে বহিস্কার দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবে ব্যারিষ্টার এম এ সালামের মতবিনিময় সুনামগঞ্জের গামাইরতলা সীমান্তে ভুয়া পুলিশ সহযোগী সহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর খাঁচাতে জনগনের কাছে তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে সঠিক ধারনা দিতে হবে: সিলেটে তথ্য সচিব সিলেটের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে উপ-পরিচালক শামীম “”বিদায় বেলায় ফুলেল শুভেচ্ছা সংবর্ধনা আর ভালোবাসা সিক্ত যিনি সাংবাদিক চঞ্চল মাহমুদ ফুললের সুস্থতা কামনায় দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক পুরস্কার পেলেন দক্ষ সংগঠক ও অভিনয়শিল্পী কামাল জৈন্তাপুরে বিভিন্ন কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
বগুড়ায় কমলমতি শিশুদের ভবিষ্যৎ ও ফসলি জমি ধ্বংস করে বালি উত্তোলন:দেখার যেন কেউ নেই

বগুড়ায় কমলমতি শিশুদের ভবিষ্যৎ ও ফসলি জমি ধ্বংস করে বালি উত্তোলন:দেখার যেন কেউ নেই

মিরাজুল ইসলাম বগুড়া : বগুড়ার মোকামতলা বাসস্ট্যান্ড থেকে পশ্চিমে রাস্তা গিয়ে পৌছিয়েছে কিশোরীপুর গ্রামে। একটি চক্র প্রায় দুই বছর ধরে বালি উত্তোলন করছে। বালির পয়েন্টের ৫০মিটার দূরুত্বে অবস্থিত কিশোরীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। এক দিকে বালু উত্তোলনের ফলে, বালির পয়েন্টের পাশে ১ একর ফসলি জমি। জমিগুলোকে আশানুরুপ ফসল উৎপাদন হচ্ছে না। দিনের পরর দিন কৃষকদের গুনতে হচ্ছে লোকসানের অংক। কৃষকদের দাবি, ফসল তো উৎপাদন হচ্ছেই না বরং জমির পাশের রাস্তাগুলো ধসে পড়ে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, পয়েন্টের ৫০ মিটার দুরুত্বের কিশোররীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কথা উপরে পড়েছেন নিশ্চয়। বালি শ্রমিকরা জানান মালিক নেই। সাথে সাথে মেশিন বন্ধ করে রাখে। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কিছু না বলে, কথা বলতে বলেন, সহকারি শিক্ষক আব্দুল লতিফ এর সাথে।
তিনি এ ব্যাপারে বলেন, বালি উত্তোলনের মেশিনের বিকট শব্দে শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় মনোযোগী হতে পারছে না। শিক্ষদেরই সমস্যা হয় আর কমলমতি শিশুদের তো হবেই। তিনি আরও জানান, বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বগুড়া সদর থানা, RAB অফিসেও লিখিত দরখাস্ত করেছেন। এ বিষয়ে প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করে নি। জানা গেছে, অনেক সাংবাদিক গিয়েছিলেন অনেক আগে। কিন্ত কোনও সমাধানের আশা মিলেনি। কমলমতি শিশুরা বলে, পড়াশুনোর প্রচন্ড সমস্যা হয়। শব্দের জন্য কিছুই শোনা যায় না। কয়েকদিস আগে কিছু শিশু কানের রোগে ভুগছে। পরিশেষে, ফসলি জমি ও কমলমতি শিশুদের উজ্জল ভবিষ্যতের কথা ভেবে কর্তৃপক্ষ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করছেন শিক্ষকসহ এলাকাবাসী।


Comments are closed.




© All rights reserved © sylheteralo24.com
sylheteralo24.com